সেক্সিবেয়ানকেচুদারগল্প
Sexy Biyan Bangla golpo
আমারনামতহিদ।আমারবড়োভাইয়ের বিয়ের পরে আমি এক দিন তার শশুর বাড়ীতে যাই এবং সবার সাথে আমার পরিচয় হয়। সবার সাথে পরিচয় শেষে দেখি একটি মেয়ে আমার দিকে আসছে। মেয়েটিদেখতেখুবসেক্সি।আমিভাবছি, এইমেয়েটিআবার কে? সে তখন আমার সামনে এসে বলে. বেয়াই ভালো আছেন তো! আমি আস্তে করে বলি হ্যা, আপনি কেমন আছেন। এ যেন আমার কি হতে লাগল? মনে হয় বেয়ানকে আমার কত দিনের চেনা। পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে বেয়ানকেআমিবললামআপনারকোনমোবাইলনেই? বেয়ানবললহ্যা, আছেতো।আমিবললাম, যদিকিছুমনেনাকরেনতাহলেনাম্বারটাযদিদিতেন।বেয়ানআমাকেতারমোবাইলনাম্বারটাদিল।তারপরবিকালেআমিবড়োভাইয়েরশশুরবাড়িথেকেসবাইকেবলেচলেআসলাম।আসারআগেসেক্সিবেয়ানকেবলেআসলাম।সেইথেকেবেয়ানেরসঙ্গেশুরুহলোআমারমোবাইলেকথাবলা।কথাইকিআরমনভরে, মাঝেমাঝেবাড়িতেকিছুনাবলেবেয়ানেরসঙ্গেদেখাকরি।মনেরচাহিদামেটাতেচেষ্টাকরিকিন্তুপারিনা।কারণবেয়ানরাজিহয়না।এমনসেক্সিবেয়ানকেকাছেপেয়েজড়িয়েধরিকিন্তুচুদতেদেয়না।কিকরিআমারমাথায়কোনকাজকরেনা।যুক্তিকরেএকদিনবেয়ানকেপার্কেনিয়েযাই।সেখানেবসেবেয়ানআরআমিপ্রথমেদুইএকটাকরেসেক্সিকথাবলি।বলতেবলতেবেয়ানএকটুরাজিহয়।তারপর নানাছুতায় বেয়ানদের বাড়িতে যেতাম। উদ্দেশ্য বেয়ানের রূপ দর্শন। রূপ এবং যৌবন বিশেষ করে তার সুন্দর স্তন যুগল। মনে আছে উনি বিয়ের পরদিন সকালে বিছানায় বসে আছে। আমি তখন ষোল-সতের বছর বয়সের। নারী শরীরের প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ। পত্রিকায় ক্যাট্রিনা-কারিনাদের ব্লাউস পরা স্তন দেখেও দিনে দুবার হাত মারি। সেই আমি চোখের সামনে দেখলাম বেয়ানের আলুথালু বেশে বসে আছে। ওনার স্তনের সেই শূভ্র সৌন্দর্য আমার চোখে এখনো ভাসে। পরিপূর্ন যৌবন বললে ওনার ছবি আমার চোখে সবসময় ভাসে। আমি চোখ ফেরাতে পারলাম না। ইশশ একবার যদি খেতে পারতাম। সেদিন বাসায় ফিরে হাত মেরেছি। কল্পনায় চুষেছি অনেকবার।
এরপর থেকে বেযান আমার খুব প্রিয় হয়ে গেল। সুযোগ পেলেই ঢু মারতাম ওনাদের বাড়িতে। উনি যখন বসে বসে ব্ই পড়তেন ওনার হাটুর চাপে একটা স্তন স্যালোয়ারের উপরের ফাক দিয়ে প্রায় অর্ধেক বের হয়ে আসতো। তাছাড়া অনেক সময়ই ঘরে কাজ করার সময় উনি স্যালোয়ার পরতেন না। টেপ পরেই কাজ সারতেন কেন যেন। আরেকটা কথা মনে হতো, ওনার যৌবন বোধহয় অপচয় হচ্ছে। ওনার শরীর দেখে মনে হয়, এই শরীর আদর চায়, আরো সোহাগ চায়। একদিন আমি সেই সোহাগের সঙ্গী হলাম। একদিন বেয়ানকে রাজি করালাম। সেদিন বেয়ানদের বাসায় গেলাম। যেয়ে দেখি বেয়ান আমার অপেক্ষায় বসে আছে তাদের বারান্দার সিড়িতে একটি টেপ পরে।টেপটি খুবই পাতলা।টেপের ভিতর দিয়ে বেয়ানের সেক্সি শরীরটা আমাকে আকর্ষণ করছে।আমি বেয়ানের দুধের দিকে একনজরে আছি।বেয়ান টের পেয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, কি ব্যাপার আমার দিকে তাকিয়ে কি দেখছ? আমি তখন বললাম তোমার দুধ দুটোর দিকে শুধু তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছা করে।
বেয়ান তখন বলল, শুধু তাকাতে ইচ্ছা করে, ধরতে ইচ্ছা করে না?
করে তো, কিন্তু কী করে ধরি
এখন ধরবা?
আসো ধরো, টিপো, খাও, তোমার যা যা করতে ইচ্ছা করে করো। আমি এক ঘন্টা সময় দিলাম। তারপর আমি রান্না বসাবো।
আমি বোনের দুধ দুইটা খপ করে ধরলাম। তুলতুলে নরম, কিন্তু টাইট। টেপ খুলে সরাসরি দুধে হাত দিলাম। ওম ওম নরম। টিপতে খুব আরাম লাগছে। বোটাটা খাড়া হয়ে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। চুমু খেতে গিয়ে সামলাতে না পেরে পুরোটা মুখে পুরে চোষা শুরু করলাম। এই মজার চুষনি জীবনেও পাইনি। এত মজার দুধ ছিল ওনার গুলো। মুখের ভেতর রাবারের বল নিয়ে যেন খেলছি। চুষতে চুষতে আমার ধোনটা খাড়া আর গরম গেল। বেয়ান হাপাচ্ছে উত্তেজনায়। আমার মাথার চুল ধরে আমাকে বুকের সাথে চেপে ধরেছে। আমি ওনাকে ঠেলে বিছানায় নিয়ে ফেললাম। আজ না চুদে ছাড়বো না মাগীকে। না দিলে জোর করবো। আমি সিরিয়াস। বিছানার সাথে চেপে ধরে গায়ের উপর উঠলাম। এক হাতে আমার প্যান্ট খুলে ফেললাম, তখনো আমি জাঙ্গিয়া পরি না। ধোনটা লাল টানটান হয়ে আছে, যে কোন মুহুর্তে মাল বেরুবে এই অবস্থায়। বেয়ান চুদতে দিতে রাজী আছে কি না জানি না, কিন্তু মৃদু বাধা দিচ্ছে চোদার কাজে। এই মৃদু বাধায় কাজ হবে না। আমি শালীকে বিছানায় চেপে ধরে প্যান্টটা খুলে ফেললাম। তারপর কোমরটা খপ করে নামিয়ে দিলাম। এর আগে কাউকে চুদিনি। কিন্তু ব্লু ফিল্মে দেখেছি কীভাবে চুদতে হয়। এখানে ইনি রাজী কি না বুঝতে পারছি না। তাই আন্দাজে ঠেলছি সোনা বরাবর। লিঙ্গের মধ্যে ঘন কেশের স্পর্শ পেলাম, কিন্তু ছিদ্র পেলাম না। হাত দিয়ে ছিদ্র খুজলাম, ভেজা ভেজা লাগলো। বেয়ানের মাল বেরুচ্ছে। আমার কোমর ধৈর্য মানছে না। ঠাপ মারা শুরু করলো ছিদ্রের বাইরে। বেয়ান গোঙাচ্ছে। আমি আবার মুখ দিলাম দুধে। চুষতে চুষতে ঠেলছি। কয়েক মিনিট পর চিরিক চিরক অনুভুতি হলো, মাল বেরিয়ে গেল তীব্র বেগে। ভরিয়ে দিল বেয়ানের সোনার অঙ্গ, সোনার কেশগুচ্ছ। পরে দেখেছি বেয়ান কী ভয়ানক কামার্ত মহিলা। আমার ১৭ বছর বয়সী শরীর ও যৌবনকে চিবিয়ে খেয়েছে।তার পর একটু বিশ্রাম নিয়ে সন্ধায়চলেআসিযেযারবাসায়।বলোএমনসেক্সিবেয়ানকেচুদাকিকখনোভোলাযায়?
বেয়ান তখন বলল, শুধু তাকাতে ইচ্ছা করে, ধরতে ইচ্ছা করে না?
করে তো, কিন্তু কী করে ধরি
এখন ধরবা?
আসো ধরো, টিপো, খাও, তোমার যা যা করতে ইচ্ছা করে করো। আমি এক ঘন্টা সময় দিলাম। তারপর আমি রান্না বসাবো।
আমি বোনের দুধ দুইটা খপ করে ধরলাম। তুলতুলে নরম, কিন্তু টাইট। টেপ খুলে সরাসরি দুধে হাত দিলাম। ওম ওম নরম। টিপতে খুব আরাম লাগছে। বোটাটা খাড়া হয়ে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। চুমু খেতে গিয়ে সামলাতে না পেরে পুরোটা মুখে পুরে চোষা শুরু করলাম। এই মজার চুষনি জীবনেও পাইনি। এত মজার দুধ ছিল ওনার গুলো। মুখের ভেতর রাবারের বল নিয়ে যেন খেলছি। চুষতে চুষতে আমার ধোনটা খাড়া আর গরম গেল। বেয়ান হাপাচ্ছে উত্তেজনায়। আমার মাথার চুল ধরে আমাকে বুকের সাথে চেপে ধরেছে। আমি ওনাকে ঠেলে বিছানায় নিয়ে ফেললাম। আজ না চুদে ছাড়বো না মাগীকে। না দিলে জোর করবো। আমি সিরিয়াস। বিছানার সাথে চেপে ধরে গায়ের উপর উঠলাম। এক হাতে আমার প্যান্ট খুলে ফেললাম, তখনো আমি জাঙ্গিয়া পরি না। ধোনটা লাল টানটান হয়ে আছে, যে কোন মুহুর্তে মাল বেরুবে এই অবস্থায়। বেয়ান চুদতে দিতে রাজী আছে কি না জানি না, কিন্তু মৃদু বাধা দিচ্ছে চোদার কাজে। এই মৃদু বাধায় কাজ হবে না। আমি শালীকে বিছানায় চেপে ধরে প্যান্টটা খুলে ফেললাম। তারপর কোমরটা খপ করে নামিয়ে দিলাম। এর আগে কাউকে চুদিনি। কিন্তু ব্লু ফিল্মে দেখেছি কীভাবে চুদতে হয়। এখানে ইনি রাজী কি না বুঝতে পারছি না। তাই আন্দাজে ঠেলছি সোনা বরাবর। লিঙ্গের মধ্যে ঘন কেশের স্পর্শ পেলাম, কিন্তু ছিদ্র পেলাম না। হাত দিয়ে ছিদ্র খুজলাম, ভেজা ভেজা লাগলো। বেয়ানের মাল বেরুচ্ছে। আমার কোমর ধৈর্য মানছে না। ঠাপ মারা শুরু করলো ছিদ্রের বাইরে। বেয়ান গোঙাচ্ছে। আমি আবার মুখ দিলাম দুধে। চুষতে চুষতে ঠেলছি। কয়েক মিনিট পর চিরিক চিরক অনুভুতি হলো, মাল বেরিয়ে গেল তীব্র বেগে। ভরিয়ে দিল বেয়ানের সোনার অঙ্গ, সোনার কেশগুচ্ছ। পরে দেখেছি বেয়ান কী ভয়ানক কামার্ত মহিলা। আমার ১৭ বছর বয়সী শরীর ও যৌবনকে চিবিয়ে খেয়েছে।তার পর একটু বিশ্রাম নিয়ে সন্ধায়চলেআসিযেযারবাসায়।বলোএমনসেক্সিবেয়ানকেচুদাকিকখনোভোলাযায়?
*********
No comments:
Post a Comment